এম.জে.এস !! উক্ত শিরোনামের ২য় পর্ব লিখতে বসলাম। গত জুলাই মাসের ১ম দিকে টিভিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি বক্তব্য শুনলাম। তিনি একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন যে,”দেশের উন্নয়নের জন্য আপনাদের যে কোনো ধরনের পরামর্শ ও সুপরিকল্পনা আমাদের কাম্য। যাতে করে দেশকে সমৃদ্ধশালী করে এগিয়ে নিতে পারা যায়।” খুব ভাল লাগল তার এই বক্তব্যটি এবং সাথে সাথে আমার পরিকল্পনা ও গবেষনায় বেশ উৎসাহ পেলাম।তারপর ১২ জুলাই প্রথম আলো পত্রিকায় একটি লেখা দেখলাম, “রপ্তানি হচ্ছে শিং,কৈ ও বোয়াল।” খুবই ভালো লাগল লেখাটা দেখে। আমার মতে,কোনো কিছু উৎপাদন করে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে তা আবার রপ্তানি করাটা বাংলাদেশের জন্যে খুবই সুখকর এবং অনেকটাই আয়ের উৎস। ১ম পর্বের লেখার সাথে এই শিরোনামের জন্য আমার পরিকল্পনা আর এক ধাপ এগিয়ে দিল। যদি পরিকল্পনাটি কোনদিন বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাই তবে আমার সকল সাফল্য আমার দেশের জন্যেই।
আমরা জাতীয় আয় পরিমাপের তিনটি পদ্ধতি জানি - ১। উৎপাদন পদ্ধতি ২। আয় পদ্ধতি ৩। ব্যয় পদ্ধতি ।
আমার পরিকল্পনায় এই তিনটি ধাপ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে আশা করি।যাতে করে এগিয়ে যাবে আমাদের দেশ,হুমকিতে থাকবেনা আমাদের সবুজ বনভূমি, পিছিয়ে থাকবেনা বিশ্বে আম (৭ম) থেকে শুরু করে মৌসুমি ফল (১০ম) উৎপাদনে বাংলাদেশ এবং গ্রীনহাউজ ইফেক্টের মত ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবিলার ক্ষমতায়। একথা হয়ত সবাই জানেন,” রাজনৈতিক দল জনগণের উপকার করে,দাবি পূরনের মাধ্যমে ” তাই আমি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে,আমার পরিকল্পনা ও গবেষনা শুধু জনগনই উপকৃত হবে না উপকৃত হবে দেশ, উপকৃত হবে জনগণ এবং উপকৃত হবে সরকার। আমি সবার দোয়া কামনা করছি। পরিশেষে সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের একটি উক্তি দিয়ে শেষ করতে চাই ” এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ অঙ্গীকার”।