মোল্লা রিপন ,হিজলা প্রতিনিধি ॥বরিশালের উপজেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঘুরে দেখা যায়, শিক্ষাথীরা ক্লাশের দিকে নজর না দিয়ে প্রাইভেটের উপর গুরত্ত্ব আরোপ করছে । সকাল ৬টা থেকে শুরু করে বিদ্যালয় শুরু হয় প্রাইভেট বানিজ্য । এদিক আতংকে রয়েছে অভিবাবকরা । সকাল ৬টায় যখন কোন শিক্ষাথী বাসা থেকে বেরিয়ে আসে প্রাইভেটের উদ্দ্যেশে তখন রাস্তা ঘাটে দেখা মেলেনি কোনো মানুষের। কোনো ছাত্র /ছাত্রী প্রাইভেটের নামে এসে সময় কাটাচ্ছে বিভিন্ন যায়গায়। ছাত্রীরা আতংকের মধ্যে দিয়ে আসতে হচ্ছে প্রাইভেটের উদ্দ্যেশে, কারন আমাদের সমাজে মাদক সেবিদের সংখা খুব বেশী একটা কম নয় ।কখন কোন মেয়ের ইজ্জতের উপর আগাত হানে তাও বলা মুসকিল । শিক্ষকরা ৩০/৪০জনের এক একটি গ্রুপ করে এই বানিজ্যে চালিয়ে যাচ্ছে । সকাল থেকে ক্লাশ শুরু হওয়া পযর্ন্ত ৩ ব্যাচে প্রাইভেট চালাচ্ছে শিক্ষরা । কোনো কোনো ছাত্র/ছাত্রী সকালে বেরিয়ে বাড়ী থেকে ক্লাশ শেষে বাড়ী ফিরতে অনেক ক্লান্তি শিকার হচ্ছে ।এখনেই ক্ষ্যান্ত না আবার বিকাল ৪টা থেকে শুরু করে সন্ধা ৭টা পযন্ত প্রাইভট চালিয়ে যাচ্ছে । কিছু শিক্ষাথীরা আছে সন্ধা ৭ টা থেকে রাত্র ১০টা পযন্ত প্রাইভেট পড়াইতে থাকেন । প্রভাবশালী অথবা অর্থ বিত্ত্বশালীদের বাসায় গিয়েও পড়ানো হয় এতে করে দিন দিন ক্লান্ত হচ্ছে শিক্ষাথীরা / ক্লান্ত হয় অমনোযোগী হচ্ছে শিক্ষকরা ।টাকার কাছে হেরে গিয়েও সকাল থেকে প্রাইভেট পড়ার কারনে ক্লাশে সঠিক ভাবে শিক্ষাথীদের পাঠদান দিতে অপারগ শিক্ষকরা এতে ক্ষতি গ্রহস্থ মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীরা এবং কলংকিত অভিবাবকগন । এব্যাপারে হিজলায় নেই কোন প্রশাসনিক মনিটরিং ব্যাবস্থা যার ফলে এসুযোগ কাজে লাগিয়ে অসাধু শিক্ষকরা অসৎ টাকা আয় করছেন।সরকার শিক্ষা ব্যাবস্থায় অসাবাভিক বেতন, ছাত্র/ছাত্রীদের উপবৃত্ত্বি, বই সকল বিষয় যে পরিমানে ব্যায় করছে তার পরও এতো বানিজ্য হিজলা উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে ফোন দিয়ে যানতে চাইলে তিনি বলেন আমি বিষয়টি দেখবো বলেই শেষ আরতো কোন ব্যাবস্থা দেখা যায়নি প্রাইভেট চলছে তো চলছে
প্রতিষ্ঠাতা: আল আমিন,বাবুগঞ্জ(বরিশাল)প্রতিনিধি ॥ বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের সকল দপ্তরের কর্মকর্তা-......বিস্তারিত