বরিশাল জেলা ছাত্রদলের কমিটিতে যারা স্থান পেয়েছেন খতাদেরকে দেখা যায়নি বিগত দিনের আন্দলনে এবং নাই কোন সরকার বিরোধী আন্দলনের মামলা এবং সরকারি মদদ পুষ্ট প্রশাসনের কোন হামলার ঘটনা। যদিও সভাপতি যাকে করা হয়েছে মাহফুজুল আলম মিঠুর নামে দলিয়ো কর্মি হেলাল এর উপর হামলা এবং হেলালের হাত কেটে দিয়ে পঙ্গু করে দিবার মামলা। তিনি নিয়োমিতো বরিশাল থাকেন না এবং বরিশালের এক নেতার ঢাকার অফিসে কর্মরত আছেন এমনটা জানান বরিশালের অনেক সাবেক ছাত্রনেতারা এবং বি এন পির নেতারা । যদিও ১/১১ এর সময় থেকে দলের যে সংকট ময় সময় অতিবাহিত করেছে দল তাতে এমন জেলা ছাত্রদলের কমিটি দিয়ে কোন আন্দলন করাতো দুরের কথা দলের কমিটি দিবার নামে হবে চাদাবাজির মহা উৎসব,এমনটাই মনে করেন বরিশালের উপজেলা পর্যায়ের ছাত্রনেতারা। বরিশালের বিএনপির এক নেতার একান্ত সহকারী এবং বাবুগঞ্জ বিএনপির এক নেতার প্ররোচনায় ভুল তথ্যদিয়ে ব্যাক্তিগত, অছাত্র, ব্যবসায়ী ও চাকুরীজীবীদের দিয়ে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ এর সভাপতি রাজীব আহসান বরিশাল জেলা ছাত্রদলের কমিটি দেয়া হয়েছে বলে দাবি করেন আন্দলন করা ছাত্রদলের নেতারা।
সাধারন সম্পাদক বানানো হয়েছে কামরুল আহসানকে। যিনি প্রায়ই নিজেকে একটি কৃষি কলেজের ছাত্রদলের সভাপতি হিসাবে দ্বাবি করেন কিন্তু আন্দলনে থাকা ছাত্রনেতারা তার এই দ্বাবিকে মিথ্যা কথা বলে মানতে নারাজ। জেলার সাবেক ছাত্রনেতাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন কৃষি কলেজে যে কমিটি দেয়া হয়েছিলো তাতে কামরুল আহসানের কোন পদ পদবি ছিলোনা দির্ঘদিন পরে কামরুল আহসান নিজের নামের সাথে সভাপতি পদবি বসিয়ে নেন যে বিষয়টা আর্চায্য জনক। তবে অনেকেই বলেন জেলা ছাত্রদলের সাবেক এবং জেলা যুবদলের বর্তমানের দুই সভাপতি এইচ এম তসলিম উদ্দিন এবং পিপলুর মদদে এমনটা মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন কামরুল আহসান। কেন্দ্রিয় সভাপতি রাজিব আহসান আগামিতে হিজলা এবং মেহেন্দিগজ্ঞ থেকে সংসদ নির্বাচন করবেন এমনটা চিন্তাকরে নিজের এলাকার ছেলে কামরুল আহসানকে কোন দলিয়ো কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহন না থাকা এবং নিজে বরিশাল পাসপোর্ট অফিসের সক্রিয় দালাল চক্রের সদস্য হবার পরেও কামরুল আহসানকে রাজিব আহসান সাধারন সম্পাদক বানিয়ে হাজারো বিতর্কের জন্মদিচ্ছেন। এবং ত্যাগি ছাত্রনেতাদের দলিয় পদ থেকে বঞ্চিত করেছেন । জেলা বি এনপির নেতা এবায়দুল হক চান এবং মেজবা উদ্দিন ফরহাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন এমন কমিটি আমরা চাইনি। যারা দলের জন্য কাজ করেছে তাদেরকে কোন এক অজানা সার্থের কারনে পদ বঞ্চিত করা হয়েছে যা অনেকটা দুংখ জনক। এখন যে পদ বঞ্চিতদের বিক্ষোভ হচ্ছে তা সমাধানের পদ খুজে সমাধান করিতে হবে।
এ কমিটি প্রত্যাক্ষান করে ও নতুন কমিটির জন্যে বরিশালের বিভিন্ন উপজেলায় চলছে পদ বঞ্চিতদের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।
সদ্য ঘোষিত কমিটির পদত্যাগকারী সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সোহেল রাঢ়ী বলেন, জেলা ছাত্রদলের কমিটিতে ত্যাগী, পরিশ্রমী ছাত্রনেতাদের বাদ দিয়ে এবং অবোমূল্যায়ন করে যে কমিটি হয়েছে তা প্রত্যাক্ষান করলাম। এবং নতুনভাবে কমিটি করার আহবান জানাচ্ছে ।
এ সম্পর্কে পদ না পাওয়া পরিশ্রমী ছাত্রনেতা সাইফুল ইসলাম সুজন বলেন, সদ্য ঘোষিত কমিটি ঘৃনার সহিত প্রত্যাক্ষান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।
‘ঘুষ দুর্নীতির প্রমান পেলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না —বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান’
প্রতিষ্ঠাতা: আল আমিন,বাবুগঞ্জ(বরিশাল)প্রতিনিধি ॥ বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের সকল দপ্তরের কর্মকর্তা-......বিস্তারিত